* ওপিভি টিকা মোট ৪ (চার) ডোজ দিতে হবে। ৪র্থ ডোজটি এমআর টিকার সাথে দিতে হবে। এছাড়া ও জন্মের ১৪ দিনের মধ্যে ওপিভির অতিরিক্ত ডোজ দেয়া যেতে পারে।
এই নিয়ম মেনে টিকা না দিলে টিকা অকার্যকর হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়।

* ওপিভি টিকা মোট ৪ (চার) ডোজ দিতে হবে। ৪র্থ ডোজটি এমআর টিকার সাথে দিতে হবে। এছাড়া ও জন্মের ১৪ দিনের মধ্যে ওপিভির অতিরিক্ত ডোজ দেয়া যেতে পারে।
এই নিয়ম মেনে টিকা না দিলে টিকা অকার্যকর হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়।
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা বলছেন বাংলাদেশে ক্যান্সার আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা প্রতি বছর বাড়ছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে স্তন ক্যান্সারে আক্রান্তের হারও।
চিকিৎসকেরা বলছেন, স্তনের কিছু কোষ অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে গেলে, ওই অনিয়মিত ও অতিরিক্ত কোষগুলো বিভাজনের মাধ্যমে টিউমার বা পিণ্ডে পরিণত হয়।
সেটি রক্তনালীর লসিকা (কোষ-রস) ও অন্যান্য মাধ্যমে শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে পড়ে। এই ছড়িয়ে যাওয়ার প্রবণতাই ক্যান্সার।
জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইন্সটিটিউটের হিসাব অনুযায়ী দেশে প্রতি বছর দেড় লাখের বেশি মানুষ ক্যান্সারে আক্রান্ত হন।
বাংলাদেশে নারীরা যেসব ক্যান্সারে আক্রান্ত হন তার মধ্যে স্তন ক্যান্সার শীর্ষে রয়েছে। সামাজিক রক্ষণশীলতার কারণে বাংলাদেশের নারীরা যেখানে প্রকাশ্যে স্তন শব্দটি উচ্চারণ পর্যন্ত করতে চান না, সেখানে শরীরে প্রাথমিক কোন লক্ষণ দেখা গেলেও তারা গোপন রাখেন সেসব, যে কারণে বেশিরভাগ রোগী চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন একেবারে শেষ পর্যায়ে।
ঢাকা সেন্ট্রাল ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজের অধ্যাপক ডা. নাজনীন নাহার বলেন, স্তন ক্যান্সারে শুধু নারীরা নন, পুরুষেরাও আক্রান্ত হতে পারেন। তবে নারীদের ক্ষেত্রে ঝুঁকি বেশি থাকে।
অধ্যাপক নাজনীন নাহার বলছেন, বাংলাদেশে স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা বাড়ছে, তবে সেই সঙ্গে কিছুটা সচেতনতা বাড়ার কারণে এখন মানুষ চিকিৎসকের কাছেও আগের তুলনায় বেশি যায় এবং সেজন্য আমরা জানতেও পারি বেশি আগের চেয়ে।
তিনি বলছে, নানা কারণে স্তন ক্যান্সার হতে পারে।
“আমাদের জীবনাচরণে এবং খাদ্যাভ্যাসে অনেক পরিবর্তন এসেছে, সেটি একটি কারণ। এছাড়া কারো পরিবারে স্তন ক্যানসারের ইতিহাস থাকলে হতে পারে। কারো যদি বারো বছরের আগে ঋতুস্রাব হয় এবং দেরিতে মেনোপজ বা ঋতু বন্ধ হয়, তারাও ঝুঁকিতে থাকে। সেই সঙ্গে তেজস্ক্রিয় স্তন ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায়।”
অধ্যাপক নাজনীন নাহার বলেন, দেরিতে সন্তান গ্রহণ, আবার যাদের সন্তান নেই, বা সন্তানকে বুকের দুধ না খাওয়ানো, খাদ্যাভ্যাসে শাকসবজি বা ফলমূলের চাইতে চর্বি ও প্রাণীজ আমিষ বেশি থাকলে এবং প্রসেসড ফুড বেশি খেলে, এবং অতিরিক্ত ওজন যাদের তাদেরও স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি থাকে।
এছাড়া দীর্ঘদিন ধরে জন্ম নিয়ন্ত্রণ পিল খাচ্ছেন বা হরমোনের ইনজেকশন নিচ্ছেন, তারাও ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন।
একই সঙ্গে বয়স বাড়ার সাথে স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা বাড়ে। বিশেষ করে ৫০ বছর বয়সের পর এই ঝুঁকি অনেক বেশি বেড়ে যায়। তখন আর করার কিছু থাকে না।
তিনি বলছেন, প্রাথমিক অবস্থায় সনাক্ত হলে স্তন ক্যান্সার ১০০ ভাগ নিরাময়যোগ্য।
• স্তনে চাকা বা পিণ্ড দেখা দিলে
• স্তনের বোঁটার কোন ধরনের পরিবর্তন, যেমন ভেতরে ঢুকে গেলে, অসমান বা বাঁকা হয়ে গেলে
• স্তনের বোঁটা দিয়ে অস্বাভাবিক রস বের হলে
• স্তনের চামড়ার রং বা চেহারায় পরিবর্তন হলে
• বাহুমূলে পিণ্ড বা চাকা দেখা গেলে
ম্যামোগ্রাম এক বিশেষ ধরনের এক্স রে যন্ত্র যাতে স্তনের অস্বাভাবিক পরিবর্তন ধরা পড়ে।
তবে অধ্যাপক নাজনীন নাহার বলছেন, বয়স ৩০ বা ৩৫ হবার পর সব নারীর উচিত নিয়মিত নিজের স্তন পরীক্ষা করে দেখা। এজন্য মূলত তিনটি পদ্ধতি প্রচলিত আছে।
• ম্যামোগ্রাম বা বিশেষ ধরনের এক্স রে, যার সাহায্যে স্তনের অস্বাভাবিক পরিবর্তন ধরা পড়ে।
• সুনির্দিষ্ট নিয়মে চাকা বা পিণ্ড আছে কিনা, চিকিৎসকের মাধ্যমে সে পরীক্ষা করানো।
• নিজে নিজে নির্দিষ্ট নিয়মানুযায়ী স্তন পরীক্ষা করা।
বাংলাদেশে ক্যান্সার বিশেষায়িত চিকিৎসার জন্য হাসপাতাল আছে চারটি।
বাংলাদেশ ক্যান্সার ইন্সটিটিউটসহ সরকারি বেসরকারি অনেক হাসপাতালে স্তন ক্যানসারের চিকিৎসা চলছে।
শিশুর সঠিক যত্ন নেওয়ার পরও রাতের বেলায় একনাগাড়ে কাঁদতে থাকে। আবহাওয়া ঠান্ডা না হলেও ঘন ঘন ঠান্ডা লেগে যায়। আক্রান্ত হতে থাকে সংক্রমণে। শিশুকে পরানো ডায়াপারের মান যদি ভালো না হয়, হতে পারে অনেক কিছুই। শিশুকে ডায়াপার পরিয়ে রাখলে থাকা যায় নিশ্চিন্তে। কিন্তু এটি ব্যবহারের সময় নিয়ম ও পদ্ধতি না জানার কারণে শিশুর অস্বস্তি হতে পারে। দেখা দিতে পারে শিশুর ত্বকে নানা সমস্যা। এমনকি ভেজা ডায়াপারের কারণে ঠান্ডা লেগে শিশু অসুস্থও হয়ে যেতে পারে। ডায়াপার কেনার সময়ও থাকতে হবে সচেতন। জানতে হবে ডায়াপারের মান ও শোষণক্ষমতা। নিশ্চিত করতে হবে আরামের বিষয়টি।
ডায়াপার বদলানোর সময় করণীয়
ডায়াপার বদলানোর সময় শিশুর নিম্নদেশ ভেজা কাপড়, বেবি ওয়াইপস দিয়ে খুব যত্ন করে পরিষ্কার করতে হবে। সামনে থেকে পেছন দিকে মোছাতে হয়। অন্যথায় ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ হতে পারে, যা থেকে ইউরিনারি ইনফেকশন হয়।
হাঁটু এবং নিতম্বের ভাঁজগুলোও পরিষ্কার করে দিতে হবে। মোছানো শেষে শুকনো পরিষ্কার কাপড় দিয়ে মুছে দিন। এরপর পুনরায় ডায়াপার পরানোর আগে ডায়াপার অয়েন্টমেন্ট অথবা ময়েশ্চারাইজিং বেবি লোশন ব্যবহার করতে পারেন।
মনে রাখতে হবে
* ময়লা ডায়াপার থেকে শুধু দুর্গন্ধই নয়, বরং অনেক ধরনের জীবাণুরও সংক্রমণ ঘটতে পারে।
* অনেক মা-বাবা তাঁদের শিশুকে সারা রাত ডায়াপার পরিয়ে রাখেন। এটি শিশুদের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। সারা রাত ওই ভেজা ডায়াপারে শুয়ে থাকলে শিশুর ত্বকে ভেজা ভাব থেকে র্যাশ হয়। এ কারণে ঠান্ডা লেগে যায়। এ ছাড়াও মল–মূত্র দীর্ঘক্ষণ শরীরে লেগে থাকলে তা থেকে সংক্রমণ ছড়ায়। রাতে শিশুকে প্রয়োজনে ডায়াপার বদলে দিন।
* শক্ত ডায়াপার পরালে অনেক সময় শিশুর পায়ে ও কোমরের আশপাশে দাগ হয়ে যেতে পারে। সেখানে চুলকাতে পারে। সে ক্ষেত্রে শিশু অস্বস্তি বোধ করবে বা বড় শিশু হলে চুলকে ক্ষত তৈরি করতে পারে।
* শিশুর ডায়াপার পরানোর জায়গায় পায়ে ও কোমরে যদি ফুসকুড়ি দেখতে পান, তাহলে কিছুদিন ডায়াপার ব্যবহার করা বন্ধ রাখুন।
* জীবাণু যাতে ছড়াতে না পারে, সে জন্য শিশুর ডায়াপার বদলানোর পর ভালো করে হাত ধুয়ে নিন।
* র্যাশ হলে বা প্রস্রাবে ইনফেকশনের মতো মনে হলে ডায়াপার ব্যবহার কয়েক দিন বন্ধ রাখতে হবে।
* ডায়াপার বেশি আঁটসাঁট করে পরানো যাবে না। অন্তত ৬ ঘণ্টা পরপর পরিবর্তন করে নতুন ডায়াপার পরিয়ে দিতে হবে।
* প্রতিবার পায়খানার পর সঙ্গে সঙ্গেই পরিবর্তন করতে হবে।
বিশ্বজুড়ে লাখো মানুষ এসিড রিফ্লাক্স নামের এক যন্ত্রণাদায়ক সমস্যায় ভুগছেন। আর যারা এখনো এর মুখোমুখি হননি, তারাও আস্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের কারণে ধীরে ধীরে এর দিকেই এগোচ্ছেন। এসিড রিফ্লাক্সের কিছু লক্ষণ ও কারণ সম্পর্কে কিছু ধারণা দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
লক্ষণ
এর সম্পর্কে হয়তো অনেকেই জানেন। তবুও চোখ বুলিয়ে নেয়া যাক।
১. বুকে জ্বালাপোড়া হয়। এই অনুভূতি অনেক সময়ই বুক থেকে গলা পর্যন্ত উঠে যেতে পারে। এর ফলে মুখে টক স্বাদ পাওয়া যায়।
২. কোনো কিছু গিলতে সমস্যা হয়। এমনকি ঢোক গেলার কাজও কষ্টকর হয়ে ওঠে। এ অবস্থাকে বলে ডিসফাজিয়া।
৩. বুকে ব্যথা হয়।
৪. গলায় ব্যথা হতে পারে। মনে হয় গলায় কোনো মাংসপিণ্ড আটকে রয়েছে।
৫. শুকনো কাশি হয়।
৬. টক বমিও হতে পারে।
যদি এ ধরনের লক্ষণ আপনার মধ্যে প্রকাশ পেলে ধরে নিতে পারেন আপনার এসিড রিফ্লাক্সের সমস্যা রয়েছে। অনেক কারণেই মানুষ এ রোগে আক্রান্ত হয়। অতি সাধারণ কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে গর্ভাবস্থা, প্রচুর খাওয়া এবং খাওয়ার পর পরই শুয়ে পড়া ইত্যাদি। আবার স্থূলতা এবং ঘুমানোর আগ দিয়ে খেলেও একই সমস্যা হতে পারে। এখানে কিছু চমকপ্রদ কারণ তুলে ধরা হলো। এসব কারণও এসিড রিফ্লাক্স ঘটে থাকে।
সিগারেট
ধূমপানের ক্ষতির কথা নতুন করে বলার কিছু নেই। অনেকেই জানেন না, সিগারেটের কারণে হার্টবার্নে আক্রান্ত হতে পারেন আপনি। তামাকের নিকোটিন লোয়ার এসোফাজিয়াল স্পিন্সটারকে (এলইএস) অনেকটা নিষ্ক্রিয় করে দেয়। এতে এসিড রিফ্লাক্স ঘটে। আবার ধূমপানের কারণে মুখে লালা উৎপাদন ব্যাহত হয়। এতেও সহজে এসিড রিফ্লাক্স ঘটে।
অন্যান্য ওষুধ
যদি আরাম পেতে ক্রমাগত ইবুপ্রোফেন গ্রহণ করেন, তবুও দেখবেন হার্টবার্ন রয়েই গেছে। প্রেসক্রিপশনে দেয়া অন্যান্য ওষুধেও কোনো কাজ হয় না। হাইপারটেনশন রয়েছে এমন ব্যক্তির ক্যালসিয়াম চ্যানেল ব্লকার এবং অ্যাজমার রোগীরা অ্যান্টিবায়োটিক এবং ব্রনকোডাইলেটর গ্রহণ করলে একই সমস্যা দেখা দিতে পারে।
মাছের তেল
মাছের তেল এবং এই তেল সমৃদ্ধ সাপ্লিমেন্টের স্বাস্থ্যগুণ রয়েছে। তবে এদের কিছু বদগুণও আছে। যদি মাছের তেলের কারণে আপনি ক্রমাগ এসিড রিফ্লাক্সের সমস্যায় ভুগতে থাকেন, তবে এখনোই খাওয়া বন্ধ করা উচিত। এখানে তেলপূর্ণ মাছ কোনো সমস্যা নয়। বরং তেলটাই সমস্যা। মাছের তেলে অনেকেরই গ্যাস্ট্রোইনটেস্টিনালে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে।
স্ট্রেস
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা এক নীরব ঘাতকের নাম। এর জন্যে যে এসিড রিফ্লাক্স ঘটে তা অনেকেই জানেন না। পাকস্থলীতে এসিড উৎপাদনে উদ্বেগ সরাসরি ভূমিকা রাখে না। তবে জার্নাল অব সাইকোসমাটিক রিসার্চে প্রকাশিত এক গবেষণাপত্রে বলা হয়, স্ট্রেস ক্রমশ এসিড রিফ্লাক্সের ক্ষেত্রটা প্রস্তুত করতে থাকে। আপনি যখন টেনশন ও পেরেশানিতে থাকে তখন দেহ হার্টবার্নের লক্ষণগুলোর সংকেত গ্রহণে অনেক বেশি সচেতন হয়ে ওঠে। এতে এসোফাগাসে যন্ত্রণার অনুভূতি গ্রহণের ব্যবস্থাটাকে আরো বেশি সচেতন করে তোলে। এতে সহজেই এসিড রিফ্লাক্স ঘটে।
জীবনটাকে পুরোপুরি যন্ত্রণাদায়ক করে দিতে পারে এই এক সমস্যা। আপনি মন চাইলেই যেকোনো খাবার খেতে পারবেন না। ক্রমেই আপনার গভীর ঘুম বাধাগ্রস্ত হবে। আপনার স্বাভাবিক জীবনযাপন এলোমেলো হতে থাকবে। কাজেই এসিড রিফ্লাক্সে লক্ষণগুলো আগেভাগে চিহ্নিত করতে পারলে সাবধান হয়ে যেতে পারবেন। নইলে সমস্যা গভীরে চলেই গেলে এই ভোগান্তি সহজে মুক্তি মিলবে না।
Dehydration occurs when your body does not have as much water and fluids as it should.
Dehydration can be mild, moderate, or severe, based on how much of your body’s fluid is lost or not replaced. Severe dehydration is a life-threatening emergency.
You can become dehydrated if you lose too much fluid, don’t drink enough water or fluids, or both.
Your body may lose a lot of fluid from:
You might not drink enough fluids because:
Older adults and people with certain diseases, such as diabetes, are also at higher risk for dehydration.
Signs of mild to moderate dehydration:
Signs of severe dehydration:
Your health care provider will look for these signs of dehydration:
Your doctor may do lab tests:
To treat dehydration:
For more severe dehydration or heat emergency, you may need to stay in a hospital and receive fluid through a vein (IV). Your health care provider will also treat the cause of the dehydration.
Dehydration caused by a stomach virus should get better on its own after a few days.
If you notice signs of dehydration and treat it quickly, you should recover completely.
If untreated, severe dehydration may cause:
Aphthous mouth ulcers are painful sores that can occur anywhere inside the mouth. They are the most common type of mouth ulcer.
The cause is not known. They are not infectious, and you cannot ‘catch’ aphthous mouth ulcers. In most cases, the ulcers develop for no apparent reason in people who are healthy.
In some cases the ulcers are related to other factors or diseases. These include:
Treatment aims to ease the pain when ulcers occur, and to help them to heal as quickly as possible. There is no treatment that prevents aphthous mouth ulcers from recurring.
The pain is often mild, particularly with the common ‘minor’ type of aphthous ulcer. Each bout of ulcers will go without treatment.